Bangla Jokes : Bangla Funny Jokes : বাংলা মজার জোকস : বাংলা হাসির জোকস

 জোক্স বা কৌতুক হলো মন খারাপের দিনে মন ভালো করার একমাত্র সাথি। জোকস পড়ে আমরা আমাদের মনকে কিছুটা আনন্দ দিতে পারি। জোকস বিনোদনের উৎসও বটে। তাই জোকস পড়ুন এবং হাসুন প্রাণ খুলে। আর হাসলে কিছু শরীর ভালো থাকে, :)


Tags:
Bangla Jokes | bangla funny jokes | bd jokes | Mojar jokes, Bangla funny Jokes 2020, 420 bengali jokes, Gorom jokes bangla, Bangla Jokes Comedy, Bengali jokes pdf, Bengali Adults Jokes PDF, Latest bengali jokes for whatsapp, Best Bangla Jokes of all time, 18 Jokes Bangla SMS, Bangla Funny Jokes video download, Bangla Funny Jokes | বাংলা হাসির জোকস, bangla Bangla jokes sms bengali joke image picture koutuk, 


Bangla Jokes : Bangla Funny Jokes : বাংলা মজার জোকস : বাংলা হাসির জোকস

আরো পড়ুন


(১) জয়নাল সাহেব কানে কম শোনেন। হেয়ারিং এইড কিনতে তিনি গেলেন দোকানে।
জয়নাল: ভাই, হেয়ারিং এইডের দাম কত?
দোকানদার: পাঁচ টাকা দামের আছে, পাঁচ হাজার টাকা দামেরও আছে।
জয়নাল: আমাকে পাঁচ টাকারটাই দেখান।
দোকানদার জয়নালের কানে একটা প্লাস্টিকের খেলনা হেয়ারিং এইড গুঁজে দিলেন। জয়নাল আশ্চর্য হয়ে বললেন, এটার ভেতর তো কোনো যন্ত্রপাতিই নেই। এটা কাজ করে কীভাবে?
দোকানদার: সত্যি বলতে, এটা কোনো কাজ করে না। তবে আপনার কানে এই জিনিস দেখলে লোকজন এমনিতেই আপনার সঙ্গে প্রয়োজনের চেয়ে উঁচু গলায় কথা বলবে!

(২) হাঁস শিকারে গেছেন তিন চিকিৎসক। তাঁদের মধ্যে শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ বললেন, হুম্, দেখতে হাঁসের মতোই লাগছে, হাঁসের মতোই ডাকে, হাঁসের মতো ওড়ে। ওটা একটা হাঁসই হবে। তিনি গুলি ছুড়লেন, ততক্ষণে পাখিটা চলে গেছে অনেক দূর।মেডিসিন বিশেষজ্ঞ তাঁর বইটা বের করলেন, হাঁসের ছবি দেখলেন।
হাঁসের বৈশিষ্ট্য গুলোতে একবার চোখ বুলালেন। বললেন, হুম্। ওটা একটা হাঁস। গুলি ছুড়লেন।
কিন্তু এবারও পাখি ততক্ষণে নাগালের বাইরে চলে গেছে।শল্য চিকিৎসক গুলি ছুড়লেন। ধপ করে নিচে পড়ল পাখিটা। চিকিৎসক বললেন, ‘কাছে গিয়ে দেখো তো, ওটা একটা হাঁস কি না!’

(৩) জগাই একবার খবর পেল, শহরে এমন একজন ডাক্তার এসেছেন, যিনি সব রকমের রোগ সারিয়ে দিতে পারেন। জগাই মনে মনে বলল, ব্যাটা নির্ঘাত একটা ঠকবাজ। আজই তাঁর জারিজুরি খতম করতে হবে।সে গেল ডাক্তারের কাছে।
জগাই: ডাক্তার সাহেব, আমি কোনো কিছুরই স্বাদ পাই না। এখন আপনি কী ব্যবস্থা নেবেন বলুন।
ডাক্তার: হুম্। তোমাকে ৪৩ নম্বর বোতলের ওষুধটা খাওয়াতে হবে।জগাইকে ওষুধ দেওয়া হলো -। সঙ্গে সঙ্গে চিৎকার করে উঠল সে, ‘ইয়াক! এটা তো গোবর।’
ডাক্তার বললেন, ‘হুম্, তুমি তাহলে স্বাদ বুঝতে পারছ।’পরদিন রেগেমেগে আবার সেই ডাক্তারের কাছে গেল জগাই।
জগাই: ডাক্তার, আমার কিছুই মনে থাকে না। এমনকি গতকাল কী ঘটেছিল, তাও মনে নেই। কী ওষুধ দেবেন আপনি?
ডাক্তার: হুম্, ৪৩ নম্বর বোতলের ওষুধ…
জগাই: মনে পড়েছে, মনে পড়েছে! আমার ওষুধ লাগবে না! বলেই দৌড়ে পালাল সে!

(৪) ডাক্তার সাহেব বললেন রোগীকে, ‘জিব দেখান।’রোগী জিব দেখালেন।
ডাক্তার: আমাকে না, ওই জানালার সামনে গিয়ে বাইরের দিকে মুখ করে জিব দেখান।
রোগী: কেন?
ডাক্তার: কারণ, আমি আমার প্রতিবেশীকে একদম দেখতে পারি না। ব্যাটা বদের বদ!

(৫) রোগী: ডাক্তার সাহেব, আমার খুব দ্রুত রাগ উঠে যায়। কিছুতেই সহজে রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না। ডাক্তার: কবে থেকে আপনার এই সমস্যা? রোগী: কবে থেকে, সেটা আপনাকে বলতে হবে? আপনি ডাক্তার হয়েছেন, এই সহজ ব্যাপারটা বোঝেন না? বলি, কী ছাইপাঁশ পড়ে ডাক্তার হয়েছেন…?

(৬) রোগী: ডাক্তার সাহেব, প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর এক ঘণ্টা আমার মাথা ব্যথা করে। সমাধান কি, বলুন তো? ডাক্তার: এক ঘণ্টার বেশি ঘুমানোর চেষ্টা করুন!

(৭) একদল বাচ্চা হৈচৈ করে বল খেলছে । আরেকটা বাচ্চা একপাশে একা দাঁড়িয়ে আছে । এক মনোবিজ্ঞানী দেখলেন এই বাচ্চাটা বিষন্নতা আর দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগছে । মনোবিজ্ঞানী মনে মনে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করলেন এই বাচ্চাকে কাউন্সিলিং-এর মাধ্যমে চিকিৎসা করে রোগমুক্ত করার চেষ্টা করবেন । তিনি কাছে গিয়ে তাকে বললেন- “তুমি আমার বন্ধু হবে ?”
বাচ্চা -“ না । যান ।”
মনোবিজ্ঞানী – “আমার সাথে বন্ধুত্ব করতে তোমার সংকোচ হচ্ছে খোকা ?”
বাচ্চা -“ হ্যাঁ । যান ।”
মনোবিজ্ঞানী – “ আমার মনে হয় তুমি অনেক মনোকষ্টে আছো ।”
বাচ্চা -“ না । যান ।”
মনোবিজ্ঞানী – “ তুমি কিন্তু অন্য বাচ্চাদের সাথে একসঙ্গে দৌড়াদৌড়ি করছো না ।”
বাচ্চা -“ হ্যাঁ । যান ।”
মনোবিজ্ঞানী – “ কেন ?”
বাচ্চা(বিরক্ত হয়ে) -“ আমি গোলকিপার ।”

(৮) চিকিৎসক: আপনার দাঁত ভাঙল কী করে?
রোগী: আর বলবেন না, আমার বউয়ের বানানো রুটিগুলো এত শক্ত হয়…
চিকিৎসক: বউকে বলবেন, যেন একটু নরম করে রুটি বানায়।
রোগী: বলেছিলাম বলেই তো এই দশা!

(৯) রোগী: ডাক্তার সাহেব, আমাকে বাঁচান!
ডাক্তার: কী হয়েছে আপনার?
রোগী: আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি। রাতে খাটে ঘুমাতে গেলে মনে হয় খাটের নিচে কেউ বসে আছে। খাটের নিচে গেলে মনে হয় খাটের ওপর কেউ বসে আছে। এভাবে ওপর-নিচ করে করে আমার রাত পেরিয়ে যায়।
ডাক্তার: হু, বুঝতে পেরেছি। আপনি দুই মাস প্রতি সপ্তাহে তিনবার আমার চেম্বারে আসুন, আপনার রোগ ভালো হয়ে যাবে।
রোগী: ইয়ে মানে, আপনার ভিজিট যেন কত?
ডাক্তার: ২০০ টাকা।
দুই সপ্তাহ পর রোগীর সঙ্গে দেখা হলো ডাক্তারের।
ডাক্তার: কী হলো, আপনি যে আর এলেন না?
রোগী: ধুর মিয়া, একজন কাঠমিস্ত্রি ২০ টাকা দিয়ে আমার সমস্যা সমাধান করে দিয়েছে। আপনাকে অতবার ২০০ টাকা দিতে যাব কেন?
ডাক্তার: কীভাবে?
রোগী: আমার খাটের পায়াগুলো কেটে ফেলেছে!

(১০) এক রাতে ডাক্তারের বাড়িতে ফোন করলেন এক ভদ্রমহিলা।
ভদ্রমহিলা: ডাক্তার সাহেব, আমাকে জলদি ওজন কমানোর একটা উপায় বাতলে দিন। আমার স্বামী আমার জন্মদিনে একটা সুন্দর উপহার দিয়েছে, কিন্তু আমি উপহারটার ভেতর ঢুকতেই পারছি না!
ডাক্তার: কোনো চিন্তা করবেন না। আপনি কাল সকালে আমার অফিসে একবার আসুন। ওষুধ দিয়ে দেব। খুব শিগগির আপনার স্বামীর দেওয়া জামাটা আপনি পরতে পারবেন।
ভদ্রমহিলা: জামার কথা কে বলল? আমি তো গাড়ির কথা বলছি!

(১১) রোগী: কী হলো, ডাক্তার সাহেব, আপনি আমাকে দুটো প্রেসক্রিপশন দিলেন যে?
ডাক্তার: একটা প্রেসক্রিপশন দিয়েছি যাতে আপনি ভালো বোধ করেন।
রোগী: আর অন্যটা?
ডাক্তার: অন্যটা দিয়েছি যাতে ওষুধ কোম্পানিগুলো ভালো বোধ করে!

(১২) রোগী: ডাক্তার সাহেব, আমার দুই সপ্তাহ ধরে ঠান্ডা, জ্বর, মাথাব্যথা, পেটব্যথা, দাঁতে ব্যথা...।
ডাক্তার: কোনো সমস্যা নেই, ওষুধ লিখে দিচ্ছি, সময়মতো খেয়ে নেবেন।কিছুদিন পর আবার সেই রোগী ডাক্তারের চেম্বারে হাজির।
রোগী: ডাক্তার সাহেব, আমার অসুখ তো ভালো হলো না।
ডাক্তার: ঠিক আছে, আপনাকে কিছু পরীক্ষা করতে দিচ্ছি। পরীক্ষাগুলো করিয়ে নিয়ে আমার সঙ্গে দেখা করুন।পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ডাক্তার আবারও ওষুধ দিলেন, কিন্তু এবারও ফলাফল শূন্য!
রোগী: ডাক্তার সাহেব, এবারও তো কোনো উপায় হলো না! আমার রোগটাই তো ধরা যাচ্ছে না।
কিছুক্ষণ ভেবে নিয়ে ডাক্তার বললেন, ‘হু, আপনি এক কাজ করুন। পাক্কা এক ঘণ্টা ঠান্ডা পানিতে ডুব দিয়ে বসে থাকুন।’
রোগী: বলেন কী! তাহলে তো আমার নিউমোনিয়া বেঁধে যাবে!
ডাক্তার: আমি অন্তত নিউমোনিয়ার চিকিৎসাটা করতে পারব!

(১৩) ডাক্তার: আমি অত্যন্ত দুঃখিত। আপনার জন্য দুটো খবর আছে। একটা খারাপ খবর, আরেকটা খুবই খারাপ খবর!
রোগী: কী খবর, বলুন?
ডাক্তার: আপনার পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফলাফল বলছে, আপনি মাত্র ২৪ ঘণ্টা বাঁচবেন।
রোগী: এর চেয়েও খারাপ খবর আর কী হতে পারে?
ডাক্তার: প্রথম খবরটা দেওয়ার জন্য আমি আপনাকে গতকাল থেকে খুঁজছি!

(১৪) এক চিত্রনায়িকা গেছেন ডাক্তারের কাছে।
ডাক্তার: বাহ্! আপনার ওজন তো দেখছি আগের চেয়ে এক কেজি কমেছে!
চিত্রনায়িকা: হু, এমনটাই হওয়ার কথা।
ডাক্তার: কেন?
চিত্রনায়িকা: কারণ, আমি আজকে মেকআপ করিনি!

(১৫) বল্টু নতুন এক হাসপাতালে ডাক্তার হিসেবে নিয়োজিত হলো। বল্টু একটা ফুলের মালা হাতে নিয়ে এক রোগীর অপারেশান করতে ডুকছে।
মালা দেখে রোগীর প্রশ্ন : “অপারেশানের সময় মালা লাগে নাকি…? ফুলের মালা কিসের জন্য…???”
ডাক্তার বল্টু : এইটা আমার ডাক্তারী জীবনের প্রথম অপারেশন। যদি সাকসেস হয়,
তাহলে এই ফুলের মালা আমার জন্য, আর যদি না হয় তাহলে এই মালা তোমার জন্য।


আরো পড়ুন


(১৬) বল্টু প্রতিদিন বিকেলে এসে ডাক্তারখানার সামনে দাঁড়িয়ে থাকে আর হাঁ করে তাকিয়ে মেয়ে দেখে। বেশ কিছুদিন লক্ষ্য করার পর ডাক্তারবাবু একদিন এসে বল্টু’কে জিজ্ঞেস করলো…
ডাক্তারঃ কী ব্যাপার মশাই,
আপনি প্রতিদিন বিকেলে এসে আমার চেম্বারের সামনে দাঁড়িয়ে এভাবে মেয়ে দেখেন কেন? ব্যাপার কী?
বল্টুঃ আরে ডাক্তারবাবু, আপনিই তো লিখে রেখেছেন…
মহিলাদের দেখার সময়ঃ বিকাল ৪টা থেকে ৬টা……..

(১৭) সুন্দরি রোগীঃ ডাক্তার , আমি শুধুমাত্র একটা জিনিশই চাই।
ডাক্তারঃ সেটা কী?
রোগীঃ বাচ্চা
ডাক্তারঃ আপনি নিশ্চিত থাকুন, এ ব্যাপারে আমি একবারও ব্যর্থ হই নি ।

(১৮) দীর্ঘদিনের পরিচিত এক রোগী তার ডাক্তারকে প্রশ্ন করলেন,
-আচ্ছা, ডাক্তার বাবু- দুনিয়াতে এত সাইন থাকতে আপনারা ‘প্লাস’ (+) কেন বেছে নিলেন?
ডাক্তারের সরল জবাব-
-দেখুন, রোগী মরুক আর বাঁচুক ডাক্তার তো সব সময় ‘প্লাস’-এই থাকে নাকি?…

(১৯) ডাক্তারঃ আপনি বলছেন আপনি সারারাত ধরে ক্রিকেট খেলার স্বপ্ন দেখেন?
রোগীঃ হ্যাঁ।
ডাক্তারঃ কতদিন ধরে এটা চলছে?
রোগীঃ প্রায় এক বছর।
ডাক্তারঃ হুঁ, কিন্তু আপনার অন্য কোনো স্বপ্ন দেখতে ইচ্ছে করে না? যেমন ধরুন- খাবারদাবার বা বেড়াতে যাওয়া…?
রোগীঃ হুঁ, ওসব করতে গিয়ে আমি আমার ব্যাটিংটা মিস করি আর কি।

(২০) ডাক্তার অপারেশ থিয়েটারে ঢুকেছেন, ছুরি-কাঁচি নিয়ে প্রস্তুত। এখনই রোগীকে অ্যানাসথেসিয়া দিয়ে অজ্ঞান করে অপারেশন শুরু হবে। এমন অবস্থায় রোগী বলল, ডাক্তার সাহেব, আমার একটা কথা ছিল।?
ডাক্তার বলল, বুঝেছি। ?
অপারেশন করার সময় যাতে ব্যথা না দেই, সেজন্যেই তো। আপনি একদম চিন্তা করবেন না। আপনি টেরই পাবেন না কখন অপারেশন করলাম। একটু পরেই আপনি ঘুমিয়ে যাবেন, আর ঘুম থেকে উঠে দেখবেন, অপারেশন শেষ।?
তখন রোগী বলে কি, আরে না না। সেটা তো জানিই। আসলে হয়েছে কি, সকালে হাসপাতালে আসার সময় হুড়োহুড়িতে আমার জামার একটা বোতাম ছিঁড়ে গেছে। তো, অপারেশন করার সময় যদি সেটাও সেলাই করে দিতেন, খুব ভালো হতো!

(২১) মেয়েঃ ডাক্তার সাহেব, আমার বয়ফ্রেন্ড অত্যন্ত বাজে একটা ছেলে।
ডাঃ কেন এই কথা বলছেন কেন?
মেয়েঃ সে আমাকে কিস করেছে?
ডাঃ মানে এইভাবে (ডাঃ কিস করলো)…তাতে কি হয়েছে?
মেয়েঃ সে আমার জামা খুলেছে।
ডাঃ মানে এইভাবে (ডাঃ মেয়েটার জামা খুলল)…তাতে কি হয়েছে?
মেয়েঃ তারপর সে আমার সাথে সেক্স করছে।
ডাঃমানে এইভাবে (ডাঃ মেয়েটার সাথে সেক্স করল)…তাতে কি হয়েছে?
মেয়েঃ শেষে আমাকে বলল যে তার এইডস আছে।
ডাঃ ওরে মাগী, আগে কবি তো!!!
এল্লেগাই তো কই, ফাও লাগাইতে নাই!!!

(২২) এক লোক দাতের ব্যাথায় অতিষ্ট হয়ে ডাক্তারের কাছে এসেছে।
রোগী : ডাক্তার সাহেব আমাক তাড়াতাড়ি ওষুধ দেন দাতের ব্যাথায় রাতে ঘুমাতে পারি না।
ডাক্তার : ভাল ! আপনেক ই তো আমি খুঁজতাছি।
রোগী : কেন ?
ডাক্তার : আমার একজন নাইট গার্ড লাগব।

(২৩) ডাক্তার: I am sorry, আপনার ছেলে মারা গেছে।
ছেলে: ছেলে উটে বলল, না বাবা আমি মরিনাই ।
বাবা: চুপ বেয়াদব, তুই ডাক্তার এর চেয়ে বেশি বুঝিজ নাকি?

(২৪) এক লোক ডাক্তারের কাছে গেছে ?
রোগী:- ডাক্তার সাব আমার প্রসাব হয়না,জ্বালাপোড়া করে | এখন কি করমু?
ডাক্তার:- মেশিন নষ্ট হয়ে গেছে পাল্টাইতে হবে ¡
রোগী:- কি বলেন ডাক্তার সাব! এইডা কেমনে সম্ভব!
ডাক্তার:- আরে যেই মেশিন দিয়া আপনারে টেষ্ট করমু,সেইডা নষ্ট হয়ে গেছে ।

(২৫) এক ব্যক্তি ইন্টারনেটে তার ডাক্তারের সাথে চ্যাট করছে।
ব্যক্তিঃডাক্তার সাহেব, খুব ঝামেলায় পড়েছি।
ডাক্তারঃকি সমস্যা?
ব্যক্তিঃআমার বউয়ের কানে সমস্যা হয়েছে। কথা শুনতে পাচ্ছেনা !
ডাক্তারঃআরে এটা কোনো সমস্যা না। ওষুধের নাম বলে দিচ্ছি। এটাখেলে ঠিক হয়ে যাবে। তবে আগে বুঝতে হবে কতটুকু সমস্যা হয়েছে।আচ্ছা পরীক্ষা করা যাক।
ব্যক্তিঃকিভাবে?
ডাক্তারঃএক কাজ করুন।১০ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে।যদি উত্তর না পান তবে ৮ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে।এভাবে উত্তর না পেলে যথাক্রমে ৬, ৪ ও ২ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে।এবারও না পেলে একেবারে কানের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন এবং কখন উত্তর পান তা আমাকে জানান।
এরপর ঐ ব্যক্তি তার বউয়ের ১০ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,”কি কর?”- কোনো উত্তর নাই।
৮ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,”কি কর?”- কোনো উত্তর নাই।
৬ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,”কি কর?”- কোনো উত্তর নাই।
৪ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,”কি কর?”- কোনো উত্তর নাই।
২ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,”কি কর?” – কোনো উত্তর নাই।
এইবার একেবারে কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করল, “কি কর?”
এইবার বউয়ের রাগান্বিত গলা শুনতে পেল,”এই নিয়ে ৬ বার বললাম আলু আর পটল রান্না করি।


আরো পড়ুন



(২৬) জুয়েলের দাঁতে খুব ব্যথা। ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার বললেন, দাঁত তুলতে হবে। শুনে তো ভয়েই তানভীরের আত্মারাম খাঁচা ছাড়া হওয়ার যোগাড়। ও আবার এইসব অপারেশন খুব ভয় পায়।
সব শুনে ডাক্তার বললেন, তাহলে আপনি এই ওষুধটা খেয়ে নিন, দেখবেন দাঁত তুলতে একদম ব্যথা পাবেন না। আর সাহসও যাবে বেড়ে।
শুনে তানভীরও খুব করে ওষুধটা খেয়ে নিলো। এবার ডাক্তার জিজ্ঞেস করলো, কি, এখন সাহস পাচ্ছেন তো?
- পাচ্ছি না মানে! এবার দেখি, কার এমন বুকের পাটা যে আমার দাঁত তুলতে আসে!

(২৭) ডাক্তার রোগীকে ফোনে : আপনার জন্যে একটা খারাপ আর একটা খুব খারাপ খবর আছে।
রোগী : খারাপ খবরটাই আগে বলুন।
ডাক্তার : মেডিক্যাল টেস্টে জানা গেছে আপনার আয়ু চব্বিশ ঘন্টা।
রোগী: মাই গড!!! এটা খারাপ খবর হলে আরো খারাপ খবরটা কি?
ডাক্তার : আমি গতকাল থেকে ফোনে আপনাকে ট্রাই করে যাচ্ছি এই খবরটা দেওয়ার জন্য।

(২৮) রোগীঃ ডাক্তার সাব! বেশীদিন বাচোনের কোন উপায় আছে কি?
ডাক্তারঃ যান বিয়া করেন গিয়া।
রোগীঃ ক্যান? বিয়া করলে কি বেশিদিন বাচন যায়?
ডাক্তারঃ তা কইবার পারুম না। তয় এতডা কইতে পারে যে আপনে বিয়ার পর আর বেশিদিন বাচনের চেষ্টা করবেন না।

(২৯) একবার এক রোগী হাসপাতালে গিয়ে দেখে যে, তার মতো আরেক রোগী বসে বসে ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদছে।
দেখে তো সে অবাক, তাকে জিজ্ঞেস করল কি হইছে তোমার কান্দ ক্যান?
১ম জন কাঁদতে কাঁদতে জবাব দিল, আমি আইছিলাম রক্ত পরীক্ষা করাইতে, হেরা জোর কইরা আমার আঙ্গুল ফুটা কইরা দিছে।
শুনে তো ২য় জন জোরে জোরে কাঁদতে আরম্ভ করল।
১ম জন অবাক!! আরে ভাই আঙ্গুল কাটছেতো আমার, তুমি কান্দ ক্যান??
২য় জন ভয়ে ভয়ে: আমি তো পরছাব পরীক্ষা করাইতে আইছি, তাইলে কি হেরা আমার ……. ভ্যাঁ…….অ্যাঁ…………….

(৩০) রোগীঃ ডাক্তার আমার সব সময় মনে হয় আমি অদৃশ্য হয়ে গেছি।
ডাক্তারঃ কে? কে কথা বলল?

(৩১) রোগীঃ আমার সব সময় নিজেকে একটা টিকটিকি মনে হয়।
ডাক্তারঃ ঠিক আছে… আপনি আগে সিলিং থেকে নেমে আসুন।

(৩২) রোগীঃ ডাক্তার সাহেব, প্রতি রাতে আমি স্বপ্ন দেখি একটা দরজার হাতল ধরে টানছি, কিন্তু দরজা টা কিছুতেই খুলছে না।
ডাক্তারঃ হুম, দরজার উপর কিছু লেখা থাকে?
রোগীঃ হ্যা, লেখা থাকে ‘PUSH’

(৩৩) ডেন্টিস্টঃ অত চেঁচাবেননা, আমি আপনার দাতে এখনো হাত দেইনি।
রোগীঃ কিন্তু আপনি আমার পায়ের উপর দাঁড়িয়ে আছেন।

(৩৪) চিকিৎসকঃ আপনার দাঁত ভাঙল কী করে?
রোগীঃ আর বলবেন না, আমার বউয়ের বানানো রুটি গুলো এত শক্ত হয়…
চিকিৎসকঃ বউকে বলবেন, যেন একটু নরম করে রুটি বানায়।
রোগীঃ বলেছিলাম বলেই তো এই দশা!

(৩৫) এক বাচ্চাকে নিয়ে তার বাবা গেছে দাঁতের ডাক্তারের কাছে । বাচ্চাটার দাঁতে খুব ব্যথা ছিল । ডাক্তার টা ভাবল ছোট বাচ্চা ভয় পাইতে পারে । তাই সে বাচ্চাটাকে সহজ করার জন্য তার নাকে এদিক ওদিক নাড়িয়ে বললঃ বাবু তোমার এই দাঁতটা ব্যাথা বাচ্চা চিল্লাইয়া উইঠা ওর বাবারে বললঃ আব্বা !! লন যাইগা । এই হালায় তো দাঁতও চিনে না !!!!

(৩৬) মনোবিজ্ঞানীর কাছে এক মনোরোগী মাস খানেক ধরে চিকিৎসা করাচ্ছে।
মনোবিজ্ঞানী – এবার বলুন কাল রাতে কি কি স্বপ্ন দেখেছেন?
রোগী – জী না কোনো স্বপ্ন দেখি নি।
মনোরোগী – সে কি এভাবে হোমওয়ার্ক না করলে আমি আপনার চিকিৎসা করাব কীভাবে?

আরো পড়ুন

Post a Comment

Previous Post Next Post

Contact Form