বাংলা জোকস Bangla Jokes : Bangla Best Funny Jokes 2020

 বাংলা জোকস পার্ট টু

জোক্স বা কৌতুক হলো মন খারাপের দিনে মন ভালো করার একমাত্র সাথি। জোকস পড়ে আমরা আমাদের মনকে কিছুটা আনন্দ দিতে পারি। জোকস বিনোদনের উৎসও বটে। তাই জোকস পড়ুন এবং হাসুন প্রাণ খুলে। আর হাসলে কিছু শরীর ভালো থাকে, :)


Tags:
Bangla Jokes | bangla funny jokes | bd jokes | Mojar jokes, Bangla funny Jokes 2020, 420 bengali jokes, Gorom jokes bangla, Bangla Jokes Comedy, Bengali jokes pdf, Bengali Adults Jokes PDF, Latest bengali jokes for whatsapp, Best Bangla Jokes of all time, 18 Jokes Bangla SMS, Bangla Funny Jokes video download, Bangla Funny Jokes | বাংলা হাসির জোকস, bangla Bangla jokes sms bengali joke image picture koutuk, 

বাংলা জোকস Bangla Jokes : Bangla Best Funny Jokes 2020




(৩৭) রোগীঃ ডাক্তার সাহেব, দীর্ঘ জীবন পাওয়া যাবে – এমন কোনো ওষুধ আছে?
ডাক্তারঃ বিয়ে করে ফেলুন।
রোগীঃ বিয়ে করলে দীর্ঘজীবী হওয়া যাবে?
ডাক্তারঃ না, তবে আপনার দীর্ঘজীবী হওয়ার ইচ্ছা মরে যাবে।

(৩৮) চান্দুঃ ডাক্তার সাহেব, আমাকে মৌমাছি কামড় দিয়েছে। ব্যথা হচ্ছে।
ডাক্তারঃ আমি একটা মলম লাগিয়ে দিচ্ছি।
চান্দুঃ লাগাবেন কীভাবে? মৌমাছি তো এতক্ষণ অনেক দূরে চলে গেছে!
ডাক্তারঃ মৌমাছির উপর না, যেখানে কামড় দিয়েছে সেখানে।
চান্দুঃ ও, আপনাকে আমার বাগানে যেতে হবে, আমগাছেন নিচে। মৌমাছিটি সেখানেই কামড়টা দিয়েছে!
ডাক্তারঃ ওরে বোকা! আমি তোমার শরীরের যেখানে কামড় দিয়েছে সেখানে লাগাবো।
চান্দুঃ ও, কামড় দিয়েছে আঙুলের মাথায়।
ডাক্তারঃ কোনটা?
চান্দুঃ সেটা তো আমি ঠিক বলতে পারব না। ওখানে অনেক মৌমাছি ছিল। দেখতে একই রকম!

(৩৯) শরীর ভাল লাগছিল না বলে এক ভদ্রলোক গেলেন ডাক্তারের কাছে।
ডাক্তারঃ আপনার জন্য দুঃসংবাদ আছে। আপনি খুব শিগগির মারা যাবেনঁ
রোগীঃ খুব শিগগির? আমি আর কত দিন বাঁচব,
ডাক্তার? ডাক্তারঃ ১০…
রোগীঃ ১০ কী? বছর, মাস, সপ্তাহ, দিন…? ডাক্তারঃ ১০…৯…৮…৭…৬…

(৪০) রোগীঃ ডাক্তার, আমি সব সময় দুশ্চিন্তায় থাকি, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়, যখন-তখন রেগে যাই…
ডাক্তারঃ সমস্যাটা কী?
রোগীঃ গাধার বাচ্চা! কানে শুনিস না? এইমাত্র তো বললাম তোকে

(৪১) এক পাগল রোগী এসেছেন চিকিৎসকের কাছে-
চিকিৎসকঃ কী সমস্যা আপনার, বলুন। রোগীঃ স্যার, আমার সব সময় মনে হয়, আমি একটা মুরগি।
চিকিৎসকঃ বলেন কী? তা কবে থেকে এমনটা মনে হয় আপনার?
রোগীঃ যখন আমি একটা ডিম ছিলাম তখন থেকেই।

(৪২) স্বামী, স্ত্রী ডেন্টিস্টের চেম্বারে গিয়েছেন।
স্বামীঃ আমি একটা দাঁত তুলতে চাই। কোন রকম অবশ বা অজ্ঞান করা লাগবে না, কারণ আমার খুব তাড়া আছে। জাস্ট তুলে ফেলুন, যত তাড়াতাড়ি পারেন।
ডেন্টিস্টঃ আপনি একজন খুব সাহসী মানুষ, একটু দেখান, কোন দাঁতটা তুলতে হবে। স্বামীটি তার স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে বললেন, “তোমার মুখ খুলো, এবং ডাক্তারকে দেখাও কোন দাঁতটা তুলতে হবে!”

(৪৩) দুষ্টু ছেলে একবার পানি ভেবে ভুল করে এক বোতল পেট্রোল খেয়ে ফেলেছে। পেট্রোল খাওয়ার পর থেকেই সে অনবরত এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করতে লাগলো। ছেলের কাণ্ড দেখে বাবা তো মহা দুশ্চিন্তায় পড়ে গেল। হাঁপাতে হাঁপাতে গিয়ে সে ডাক্তারের কাছে গিয়ে হাজির হলো।
ডাক্তারঃ সমস্যা কী, এভাবে হাঁপাচ্ছেন কেন?
বাবাঃ আর বলবেন না, আমার ছেলে পেট্রোল খেয়ে শুধু এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করছে। তাকে থামানোর একটি উপায় বাতলে দিন না।
ডাক্তারঃ কেন চিন্তা করবেন না, পেট্রোল ফুরোলেই আপনার ছেলে থেমে যাবে।

(৪৪) রোগীঃ ডাক্তার সাহেব এই অপারেশনটা করলে আমি ভালো হয়ে যাবো তো! ডাক্তারঃ নিশ্চয়ই ভালো হয়ে যাবেন। তবে আপনার অপারেশনটা বেশ জটিল, দশজনের মধ্যে ন’জনই মারা যায়। রোগীঃ অ্যাঁ, তাহলে আপনি এত নিশ্চিত হচ্ছেন কেন? ডাক্তারঃ আমার হাতে এ পর্যন্ত ন’জন মারা পড়েছে। আপনি দশ নম্বর।তাই আপনার বাঁচার আশা শতকরা একশো ভাগ।

(৪৫) এক মহিলা দাঁতের ডাক্তারের কাছে গেলো। পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে ডাক্তার ঘোষণা করলেন, “দুঃখিত, আপনার একটা দাঁত ড্রিল করতে হবে মনে হচ্ছে!’ মহিলা আঁতকে উঠে বললেন, ‘ও মা…আ..গো, সো তো খুব ব্যথা লাগবে, তাই না? এর চেয়ে বরং বাচ্চা প্রসব করবো, সেও ভালো।’ ডাক্তার ভদ্রলোকটি কিছুক্ষণ ভেবে, ‘মন স্থির করুন, কী করবেন? I have to adjust the chair’

(৪৬) ডাক্তারঃ আপনি বলছেন আপনি সারা রাত ধরে ক্রিকেট খেলার স্বপ্ন দেখেন।
রোগীঃ হ্যাঁ। ডাক্তারঃ কত দিন ধরে এটা চলছে?
রোগীঃ প্রায় এক বছর।
ডাক্তারঃ হুঁ, কিন্তু আপনার অন্য কোনো স্বপ্ন দেখতে ইচ্ছে করে না? যেমন ধরুন, খাবারদাবার বা বেড়াতে যাওয়া…?
রোগীঃ হুঁ, ও-সব করতে গিয়ে আমি আমার ব্যাটিংটা মিস করি আর কি!

(৪৭) ডাক্তারঃ আমি যেমন বলেছিলাম আপনি কি তেমন করেছিলেন? রাতে জানালা খুলে শুয়েছিলেন কি?
রোগীঃ জি।
ডাক্তারঃ আপনার ঠাণ্ডা লাগার ধাত কি গেছে?
রোগীঃ না। গেছে আমার ঘড়ি আর মানিব্যাগ।

(৪৮) ডাক্তারঃ আহমেদ সাহেব, আপনার জন্য দুটো খবর আছে। একটা ভালো একটা খারাপ, কোনটা শুনতে চান?
রোগীঃ খারাপটাই আগে শোনা যাক।
ডাক্তারঃ খারাপ খবরটা হল, আপনার দুটো পাই কেটে বাদ দিতে হবে।
রোগীঃ আর ভালো খবর?
ডাক্তারঃ ভালো খবরটা হল, পাশের বেডেট ভদ্রলোক আপনার জুতো জোড়া কিনে নেবেন বলেছেন

(৪৯) এক রোগী ডাক্তারের কাছে এসেছেন তাঁর পাওনা মেটাতে। ডাক্তার সাহেব তাঁর পাওনা বুঝে নিয়ে আনন্দের সাথে অন্যান্য রোগীদের শুনিয়ে বললেন, কি, আমি ঠিক বলি নি, আপনি দু’ মাসের মধ্যে হাঁটতে পারবেন?
রোগীঃ হ্যাঁ, তা বলেছিলেন, আমি হেঁটেই এসেছি আপনার কাছে। কারণ আপনার ফিস মেটাতে গতকাল আমার গাড়িটা বিক্রি করতে হয়েছে।

(৫০) আপনার চিকিৎসায় বিশেষ উপকৃত হয়েছি, ডাক্তার সাহেব। - কিন্তু আমি তো আপনার চিকিৎসা করি নি। - আপনি আমার চাচার চিকিৎসা করেছিলেন, আর আমি তাঁর উত্তরাধিকারী।

(৫১) মাত্র দু’ টাকায় দাঁত তোলা হয়’ – এই সাইনবোর্ড দেখে হাড় কিপটে এক বুড়ো ভিতরে ঢুকল। ডাক্তারখানায় বেশ ভিড়। অনেক্ষণ অপেক্ষার পর তার ডাক এল। কিন্তু একটা দাঁত তোলার পর ডেন্টিস্ট বিরক্ত হয়ে বলল, যান আপনার দাঁত আর তুলব না। দিন চল্লিশ টাকা। - চল্লিশ টাকা কেন? - আপনার চেঁচানি শুনে আমার উনিশ জন রোগী পালিয়ে গেছে। তাঁদের একটা করে দাঁত তুললেঔ আমি পেতাম আটত্রিশ টাকা।

(৫২) ডাক্তারঃ নার্স, আপনার রোগী কেমন উন্নতি করছে?
নার্সঃ উন্নতি? বড্ড স্লো! এতদিনেও ‘আপনি’ থেকে তুমিতে নামতে পারে নি।

(৫৩) ভয়ের কিছু নেই। চট করে আপনার দাঁত তুলে দেব। - না, না, ডাক্তার সাহেব, আমার ভীষণ ভয় করছে। যন্ত্রণায় আমি মরেই যাব। - ঠিক আছে এই নিন, খানিকটা ব্র্যান্ডি খেয়ে নিন। (ব্র্যান্ডি খাওয়ার পর) - কি, এখন সাহস বেড়েছে তো? - নিশ্চয়ই বেড়েছে। এখন দেখি কোন শালা আমার দাঁত তুলতে আসে। হাত লাগাতে আসুক, বাপের নাম ভুলিয়ে দেব। এক ঘুঁসিতে দাঁত ফেলে দেব।

(৫৪) একটা দুঃসংবাদ আছে, রহমান সাহেব। আপনার জলাতঙ্ক হয়েছে। - আমাকে এক টুকরো কলম দিতে পারেন? - উইল করবেন বুঝি? - উঁহু, কাকে কাকে কামড়াতে চাই তার একটা লিস্ট বানাব।

(৫৫) গাইনোকোলজিস্ট অনেক্ষণ ধরে রোগীকে পরীক্ষা করে বললেন, মিসেস রেহানা, আপনাকে একটা সুসংবাদ দিচ্ছি। - মিসেস নয়, বলুন মিস। - ও, আমাকে ক্ষমা করবেন, তা হলে আপনাকে একটা দুঃসংবাদই দিতে হচ্ছে।

(৫৬) ডাক্তারঃ অপারেশনের সময় সার্জন ভুলে পেটের ভিতর স্পঞ্জ রেখে দিয়েছিলেন বললেন; এখন আপনার কী অসুবিধা হয়?
রোগীঃ ঘন ঘন পিপাসা পায়।

(৫৭) রোগীঃ ডাক্তার সাহেব, আপনাকে দেখানোর পর থেকে তো বেশ ভালোই আছি। অসুবিধা শুধু একটাই। কোনো ঘাম ঝরছে না।
ডাক্তারঃ চিন্তা করবেন না, আমার বকেয়া বিলটা পেলেই সর্বাঙ্গে ঘাম ঝরবে।

(৫৮) ডাক্তারঃ রোগটা ঠিক নির্ণয় করতে অসুবিধা হচ্ছে। নেশাটেশার জন্যই এরকম মনে হচ্ছে।
রোগীঃ ঠিক আছে ডাক্তার সাহেব। যখন ভালো থাকবেন, তখন না হয় আসব।

(৫৯) ডাক্তারের চেম্বারে ছুটে এলেন এক রোগী। - প্লিজ, ডাক্তার সাহেব, আমাকে বাঁচান। যখন জেগে থাকি তখন মনে হয় আমার পাশে জিরাফ বসে আছে। কখনো শিম্পাঞ্জি খাওয়ার সময় ভাগ বসাতে চায়। তা ছাড়া হাতি, গণ্ডার, হরিণ তো আছেই। আমি কী করব বলুন ডাক্তার সাহেব। - আপনি মোটেই চিন্তিত হবেন না, শিগগিরই বাড়িতে একটা খাঁচা কিনে বাড়িতে ঢুকে পড়ুন।

(৬০) ডাক্তারঃ আপনারা কি আমাকে একটু বিশ্রামও নিতে দিবেন না? এসময়ে কেউ ডাক্তার দেখাতে আসে? জেনে রাখুন, আমি রোজ সকাল আটটা থেকে বারোটা পর্যন্ত রোগী দেখি। রোগীঃ তবে কেন ওই সময়ের বাইরে আপনার বজ্জাত কুকুরটাকে বাইরে ছেড়ে রাখেন?

(৬১) একজন ভোজন রসিক ভদ্রলোক দাওয়াত খেতে গিয়ে একটু বেশি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লেন। ডাক্তারের কাছে এলেন পরামর্শ নিতে। সব দেখে ডাক্তার কয়েকটা ট্যাবলেট লিখে দিয়ে বললেন, এক্ষুণি খেয়ে নিন। ভদ্রলোক বললেন, এই ট্যাবলেটগুলো খাওয়ার জায়গা থাকলে কি আর আইসক্রিমটা না খেয়ে আসতাম!

(৬২) মহিলাঃ আমার স্বামীকে সুস্থ করে তোলার জন্য আপনাকে কত ফি দিতে হবে?
ডাক্তারঃ আপনার কাছে আপনার স্বামীর মূল্য অনুসারেই দিন না?
মহিলাঃ এই নিন, দশটা টাকা রাখুন।

(৬৩) সমস্ত শরীরে চাকা-চাকা ফোলা দেখা দেয় এক লোকের। ভয়ে ডাক্তারের কাছে যান তিনি। ডাক্তার অনেক্ষণ দেখেও রোগটা ধরতে না পেরে নিজের অক্ষমতা ঢাকার জন্য জিঞ্জেস করল, এই রোগটা কি আগেও হয়েছিল? - জি, আগে একবার হয়েছিল। - তা হলে এই রোগটা আগের সেই রোগ।

(৬৪) সাইকিয়াট্রিস্টঃ আপনি নাকি ঘুমানোর আগে খুব জোরে বাঁশি বাজান?
মানসিক রোগীঃ না বাজিয়ে উপায় নেই ডাক্তার সাহেব, এই বাঁশির শব্দ শুনেই তো গণ্ডারগুলো ভয় পেয়ে যায় আর আমাকে আক্রমণ করতে আসে না।
সাইকিয়াট্রিস্টঃ কিন্তু বাংলাদেশের আশেপাশে শত মাইলে মধ্যে তো কোন গণ্ডার নেই। ॥
মানসিক রোগীঃ আমার বাঁশির শব্দ শুনে পালিয়েছে!

(৬৫) ডেন্টিস্টঃ সর্বনাশ! আপনার দাঁতের মাঝে বিরাট একটা গর্ত হয়েছে – বিরাট একটা গর্ত হয়েছে।
রোগীঃ দুইবার বলার দরকার নেই। একবারেই বুঝতে পেরেছি। ডেন্টিস্টঃ দু’ বার বলিনি, একবারই বলেছি।
রোগীঃ কিন্তু আমি তো দুইবার শুনলাম।
ডেন্টিস্টঃ আসলে আপনার দাঁতের গর্তটা এত বড় যে সেখান থেকে প্রতিধ্বনি হয়ে দু’বার শোনা গেছে।

(৬৬) এক লোক হন্ত দন্ত হয়ে ডাক্তারের কাছে এসে বলল, - ডাক্তার সাহেব, সর্বনাশ হয়ে গেছে। কাল রাত স্বপ্নে দেখেছি আমি ইয়া বড় একটা শসা খেয়ে ফেলেছি। - আরে! এতে চিন্তার কী আছে? - কিন্তু সকালে উঠে আমার কোলবালিশটা যে আর খুঁজে পাচ্ছি না!

(৬৭) অপারেশন টেবিলে শুয়ে আছে একজন রোগী। এক তরুণ সার্জন। তাকে দেখে রোগী আঁতকে উঠল। - আপনি? না না আপনাকে দিয়ে আমি আর অপারেশন করাব না। আপনি নয় বার আমার অপারেশন করিয়েছেন, নয়বারই আমি মরতে মরতে বেঁচে গেছি। - প্লিজ,আমাকে আর একবার সুযোগ দিন। আর একটা অপারেশন করতে পারলেই আমি সিনিয়র সার্জন হতে পারব।

(৬৮) চেম্বার থেকে বাড়ি ফিরে স্ত্রীর সঙ্গে আলাপ করছে সার্জন রহমান। - এই মাত্র যে অপারেশনটা করলাম আরেকটু হলেই… - আরেকটু হলেই কি মারা যেত? - না, ভাল হয়ে বাড়ি চলে যেত।

(৬৯) একজন ডাক্তার কবরের পাথরের ফলক লেখার দোকানের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। দেখেন ফলক লেখক কয়েকটা পাথরে শুধু পূণ্য স্মৃতির উদ্দেশে লিখে বসে আছে। ডাক্তার বললেন - - কী হে মৃত ব্যক্তিরন নামের জায়গা খালি কেন? - আপনার রোগী দেখা শেষ হলেই আশা করছি নাম লিখতে পারব

(৭০) সাইকিয়াট্রিস্টের কাছে গেছেন একজন পেশেন্ট। - ডাক্তার সাহেব, আমাকে বাঁচান, আমার স্মৃতিশক্তি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। মাঝে মাঝে নিজের নামটাও মনে করতে পারি না। - হু, কতদিন ধরে এই সমস্যা হচ্ছে আপনার? - কোন সমস্যা?

(৭১) এক বছরের ছেলে যা যা খায় আপনিও তাই খাবেন। এর বেশি না। - কিন্ত পারছি না। এক বছরের নাতির সঙ্গে পালআ দিয়ে খাওয়া অসম্ভব হয়ে পড়েছে। - কী কী খেতে পারছেন না? - আজ্ঞে রবার, জুতোর ফিতে, কালি, ঠোঙ্গা ইত্যাদি।

(৭২) ডাক্তারঃ আমার চিকিৎসায় কাজ হয়েছে তো? আপনি হেঁটে সব জায়গায় যেতে পারছেন?
রোগীঃ পারছি মানে? যেতেই হচ্ছে। কারণ আপনার চিকিৎসার বিল মেটাতে আমাকে আমার গাড়িই বেঁচে দিতে হয়েছে।

(৭৩) এক লোক মারাত্মক আহত হয়েছে। হাতে লম্বা সেলাই লাগবে। অপারেশন টেবিলে শুয়ে সে কাতর চোখে ডাক্তারকে বলল, - ডাক্তার সাহেব একটা কথা - কী কথা বুঝতে পেরেছি, আর বলতে হবে না, সেলাইয়ের সময় যাতে ব্যাথা না লাগে এই তো? - না না তা নয় ডাক্তার সাহেব সেলাই তো করবেনই সাথে আমার শার্টের হাতার বোতামটাও একটু সেলাই করে দিয়েন, ছুটে গেছে।


1 Comments

Previous Post Next Post

Contact Form